মোঃ সাগর ইসলাম মিরান
বন্দিশালার দৈন্যদশা ,লোপ পেয়েছে আজ
অপরাধী মত্ত নেশায়- করছে দেখো রাজ!
খুনের মামলায় জামিন পায় কেউ, চুরির মামলায় ফাঁস ডাকাতগুলো ত্রিকোণ হয়ে - খেলছে তাস।
কোন দলের, কোন নেতা, পরিচয় কেন চাস!
সত্য মিথ্যা যাচাই করে, দাও সাজা -নহে খালাস।
অপরাধীর লাগাম ধরে, দলকানাদের এনে
উত্তম -মধ্যম দিয়ে একটু, কানদুটো দাও টেনে।
খাঁটিয়া তুলিয়া ডাঃ বাবু, জনতা করেছে রাজা
উৎসুক সেই সিদ্ধান্তে আজ, পাচ্ছে তারা সাজা।
অর্থ লোপাট, ডাকাতি কত! নিচ্ছে কেহ চাঁদা
পাটা নেইকো ভুরু কোঁচকায়, আছেন খাজা বাবা।
এমন শতকে বাক্য যদি, উচ্চারিত হয়
বুঝতে হবে বিপ্লবীদের নিশ্চিত পরাজয়।
খাজা বাবার তদবির দেওয়া- বন্ধ করে দিন,
তাহার হাতের সোনার কাঠি, আজকেই কেড়ে নিন।
লৌহদন্ডের মান পায়না, দিছেন সোনার কাঠি
দুর্নীতির প্রমান পেলে ওদের, কাটাবেন কিন্তু মাটি।
আদিকালের দফাদার/ চৌকিদারের আগমনে -
নিশ্চুপ, নিস্তব্ধতা, গ্রাস করতো জনমনে।
আজিকার দারোগা বাবুরা, পুচঁকে নাদানের সনে
একইসাথে মহানন্দে- ধুঁমছে বিড়ি টানে।
আছে যত দুর্নাম সকল, পুরানো পোশাকে মিশে
ছুড়ে ফেলে সুধরে নিবেন, পরিবর্তন আসবে অবশেষে।
।বন্দিশালায় যমদূত আসুক, আদালতে দেবতা
কাঠগড়ায় অসুর উঠুক, থানায় ফিরুক সততা।
সংসদে, মনুষ্যত্বের প্রতিনিধি হোক-আসুক মানবতা
মানবতার ফেরিওয়ালা হোক, বাংলাদেশের কর্তা।
সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি: আহমেদ হোসাইন ছানু। উপদেষ্টা সম্পাদক: মোঃ রহমত আলী। উপদেষ্টা: মোঃ জাবেদুল ইসলাম। সম্পাদক ও প্রকাশক: মোঃ রেজন মিয়া। কার্যালয়: উত্তর উল্যা, ভরতখালী, সাঘাটা, গাইবান্ধা। মোবাইল: 01701368008।
স্বত্ব সংরক্ষিত - ২০২৫