• বুধবার, ২১ মে ২০২৫, ০৮:২৮ অপরাহ্ন

মা

সাবিত রিজওয়ান / ১৯ Time View
Update : বুধবার, ২১ মে, ২০২৫

মোঃ জাবেদুল ইসলাম
রমনীগঞ্জ, বড়খাতা হাতীবান্ধা
লালমনিরহাট।

মা কথাটি ছোট্ট অতি কিন্তু যেন ভাই,
ইহার চেয়ে নাম যে মধুর তিন ভূবনে নাই। কবি কাজী কাদের নেওাজ রচিত মা কবিতা টি মায়ের কতটা গুরুত্ব বহন করে। মা জননী আমাদের পরম পাওয়া। মায়ের মারফত আমাদের দুনিয়ায় আসার সুযোগ করে দিয়েছেন পরম করুনাময় আল্লাহ রাব্বুল আলামিন। মা না হলে আমরা কেহই এই আসমান, জমিন, পাহাড় পর্বত, সমুদ্র, সাগর, মহাসাগর, আকাশ, বাতাস চাদ তারা সুর্য, গ্রহ নক্ষত্র, বনে পাখি, নদীর জল, ফসলের এসব কিছু আমাদের দৃষ্টিগোচ হডো বা এসব সমঁপর্কে আমাদর কো ধারণা। মায়ের পেটে দশ মাস দশ দিন থাকার পরে হঠাৎ একদিন পৃথিবীতে ভুমিষ্ঠ হই। মায়ের পরম স্নেহে আমরা লালিত পালিত হই। মায়ে সেবা আর ভালোবাসায় লেখা পড়া মনুষত্ত্য লাভ করি। বড় হই। মায়ের দোয়ায় আদর্শবান মানুষরুপে গড়ে উঠি। সুখ শান্তি লাভ করি। তৃপ্তি অনুভব করি। মায়ের আর্দশে খ্যাতিমান হ’য়ে উঠি। মা জননীর সাহায্য ছাড়া এই গুলো কিছুই সম্ভব হয় না। এই দুনিয়ায় সকল মনীষি গণের পিছনে তাদের মায়ের অবদান আছে। মা ছাড়া কোনো দেশ, কোনো জাতি বড় হতে পারে না। মা কে কেউ অবহেলা করলে সে কখনো কোন দিন, কোন কালেও বড় হতে পারে না। পৃথিবীর ইতিহাসে সব চাইতে সৌন্দর্যময় হলো মা। মা একদিন বাড়ির ভেতর না থাকলে সেই বাড়িতে কোলাহল নেই। নেই কোন চেচামেচি, আনন্দ উল্লাস ইত্যাদি। মা’কে ভালোবাসি মোরা নিজের মতো করে। মাকে আদর সোহাগ ভালোবাসা সেবা যত্ন করলে ইহকাল ও পরকালে শান্তি পাওয়া যায়। কিছু কিছু মানুষ কিছু না বুঝে স্ত্রীর কথা শুনে মাকে অবহেলা করে। মাকে দুরে ঠেলে দেয়। এতে করে তাদের পরিনতি অনেক খারাপ ও ভয়ানায়ক হয়। তাই আমাদের সময় থাকতে মায়ের প্রতি সন্তানের ভালোবাসা দিতে হবে। মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বপহস্ত। মায়েই সকল স্বর্গসুখের মূল উৎস।

Facebook Comments Box


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১  
bdit.com.bd